1. sylhetmohanagarbarta@gmail.com : সিলেট মহানগর বার্তা :
সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
প্রধান খবর:
মানবিক সাহায্যের আবেদন বাঁচতে চায় ৮ বছর বয়সী শিশু রিয়া মনি সাংবাদিক গোলজারের মায়ের ইন্তেকাল, দাফন সম্পন্ন,আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া কবি মুহিত চৌধুরীর জন্মদিন আজ ওসমানী হাসপাতালের কর্মচারীরা ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি সাংবাদিক তাওহীদকে প্রাণনাশের হুমকিতে অনলাইন প্রেসক্লাবের উদ্বেগ সিলেটে সাংবাদিক তাওহীদুল ইসলামকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি লিডিং ইউনিভার্সিটি থেকে পেশাগত অসদাচরণের দায়ে স্থপতি রাজন দাস চাকুরিচ্যুত নবগঠিত ২৮, ২৯, ৩০,৪০, ৪১ ও ৪২ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কের নাম ঘোষণা গোলাপগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন মেলার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান গেয়ে মাতিয়েছেন হিল্লোল শর্মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা’র ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কর্মসূচী

সুজানগরে পেঁয়াজের দাম বাড়লেও চাষির মুখ মলিন, লাভবান হচ্ছেন মজুতদার ও ব্যবসায়ীরা

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩১৬ বার পড়া হয়েছে

সুজানগর উপজেলা প্রতিনিধি
শেখ রেজাউল করিম রুবেল

পেঁয়াজের দাম বাড়লেও হাসি নেই চাষির মুখে। বর্তমানে পেঁয়াজের দাম বাড়ায় লাভবান হচ্ছেন মজুতদার, ব্যবসায়ী ও অবস্থাপন্ন কৃষকেরা। চলতি বছর লোকসান না দিলেও তেমন লাভ পাননি সুজানগরের পেঁয়াজ চাষিরা। কারণ মাঠ থেকে পেঁয়াজ উঠানোর পরপরই ১০০০ থেকে ১৩০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করে দিয়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্ত চাষিরা।

২ মাসের ব্যবধানে বর্তমানে এখন সেই পেঁয়াজের দাম ৩০০০ থেকে ৩২০০ টাকা। পেঁয়াজের বাজার দর নিয়ে কথা উঠতেই সুজানগর উপজেলার হাটখালী ইউনিয়নের নুরউদ্দিনপুর গ্রামের রফিক হোসেন নামক এক পেঁয়াজ চাষি বলেন আমাদের মত গরিব চাষির পেঁয়াজ আবাদে লাভ নেই। লাভ পায় মজুতদার, ব্যবসায়ী ও অবস্থাপন্ন কৃষকেরা।

কারণ আমাদের ঘরে যখন পেঁয়াজ থাকেনা,তখনই বাড়ে পেঁয়াজের দাম। উপজেলার ভাঁয়না ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের কৃষক মোজাম্মেল হক বলেন সংসারের খরচ মেটাতে ও চাষ বাবদ খরচ করতে বিভিন্ন ব্যক্তি ও এনজিও থেকে নেওয়া টাকা পরিশোধের জন্য নতুন পেঁয়াজ উঠার পরপরই আমাদের মত নিম্ন ও মধ্যবিত্ত চাষিদের বিক্রি করে দিতে হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সুজানগরের এক পেঁয়াজ চাষি বলেন এখনো পৌরসভা সহ সুজানগর উপজেলার ভাঁয়না, মানিকহাট, নাজিরগঞ্জ, হাটখালী, দুলাই, রাণীনগর, তাঁতীবন্দ ও আহম্মদপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় মজুতদার ও ব্যবসায়ীরা শত শত মণ পেঁয়াজ আরো বেশি দামে বিক্রি করার আশায় গুদামে বাধাই/সংরক্ষণ করে রেখেছেন। তাই এদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযান পরিচালনা করার দাবি জানান উক্ত কৃষক।

সুজানগর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ময়নুল হক সরকার জানান বাংলাদেশের সকল উপজেলার মধ্যে প্রতিবছর সুজানগর উপজেলাতেই সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপন্ন হয়ে থাকে। এই উপজেলায় বছরে দুইবার মূলকাটা ও হালি পদ্ধতিতে পেঁয়াজের আবাদ হয়ে থাকে। এর মধ্যে হালি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ চাষ শুরু হয় জানুয়ারীর শুরু থেকে। আর মূলকাটা পদ্ধতিতে পেঁয়াজের আবাদ শুরু হয় অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি থেকে। আর এই পেঁয়াজ জমি থেকে কৃষকের ঘরে উঠতে সময় লাগে আড়াই থেকে সাড়ে তিন মাস পর্যন্ত।

তিনি আরো জানান এবারেও সর্বশেষ হালি পদ্ধতিতে পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে। সুজানগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রওশন আলী জানান যে সকল মজুতদার ও ব্যবসায়ী বেশি মুনাফার আশায় এখনও বেশি পরিমাণ পেঁয়াজ গুদামজাত করে রেখেছেন তাদের বিরুদ্ধে অতি দ্রুতই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: এন আর