1. sylhetmohanagarbarta@gmail.com : সিলেট মহানগর বার্তা :
বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪৪ অপরাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
প্রধান খবর:
মানবিক সাহায্যের আবেদন বাঁচতে চায় ৮ বছর বয়সী শিশু রিয়া মনি সাংবাদিক গোলজারের মায়ের ইন্তেকাল, দাফন সম্পন্ন,আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া কবি মুহিত চৌধুরীর জন্মদিন আজ ওসমানী হাসপাতালের কর্মচারীরা ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি সাংবাদিক তাওহীদকে প্রাণনাশের হুমকিতে অনলাইন প্রেসক্লাবের উদ্বেগ সিলেটে সাংবাদিক তাওহীদুল ইসলামকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি লিডিং ইউনিভার্সিটি থেকে পেশাগত অসদাচরণের দায়ে স্থপতি রাজন দাস চাকুরিচ্যুত নবগঠিত ২৮, ২৯, ৩০,৪০, ৪১ ও ৪২ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কের নাম ঘোষণা গোলাপগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন মেলার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান গেয়ে মাতিয়েছেন হিল্লোল শর্মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা’র ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কর্মসূচী

রামগঞ্জ ইউপি চেয়াম্যান এর বিরুদ্ধে অনাস্থার প্রস্থাব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ।

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩০৪ বার পড়া হয়েছে

আবু ইউসুফ নিজস্ব নিউজ রুম

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বশির আহম্মদ মানিকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে

সদস্যদের অনান্থা প্রস্তাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা গত ২৮ আগষ্ট তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল এবং অভিযোগের সত্যতা পেয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহনের সুপারিশ করেন।
সূত্রে জানা যায়,ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বশির আহম্মদ মানিকের বিরুদ্ধে একই পরিষদের ১২জন সদস্যের মধ্যে ১০জন সদস্য

ক্ষমতার অপব্যবহার,কর্তব্যে অবহেলা,দূর্নীতি, ভূয়া প্রকল্প দেখিয়ে সরকারী টাকা ও কুশাসনের অভিযোগে তুলে ৩ আগষ্ট রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাপ্তি চাকমা বরাবর লিখিত ভাবে অনাস্থা প্রস্তাব করেন। উক্ত অভিযোগের আলোকে নির্বাহী কর্মকর্তা উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসারকে তদন্ত কর্মকর্তা হিসাবে মনোনীত করেন। তদন্ত কর্মকর্তা ২৫ আগষ্ট স্বশরীরে পরিষদে উপস্থিত হয়ে সচিব সাকের হোসেন ও সদস্যদের উপস্থিতিতে তদন্তকার্য পরিচালনা করে। চেয়ারম্যান মেসার্স ফাহাদ ব্রিক্সস লাইসেন্স বাবত ২৩হাজার টাকা নিয়ে

সরকারী কোষাগারে ৫ হাজার টাকা জমা দেখান। এভাবে ১২টি ইটভাটার থেকে ট্রেড লাইসান্স বাবত ১১লক্ষ ২৮ হাজার টাকার স্থলে ৪লক্ষ ৪৩হাজার ৩শত টাকা জমা পায়। নাম্বার প্লেট বাবত ১১লক্ষ ২০ হাজার টাকার এক টাকা পায়নি।বিধি বর্হিভুতভাবে চেয়ারম্যান নিজে ও ২জন সদস্য দিয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে এলজিএসপির ১৫টি প্রকল্প কমিটি গঠন করেন। সদস্যের ভাতা দীর্ঘদিন পর্যন্ত বকেয়া রেখে দেন। আর্থিকসহ বিভিন্ন অনিয়ম পেয়ে তদন্ত কর্মকর্তা বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করে ২৭ আগষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিকট তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।

ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সাকের হোসেন জানান, চেয়ারম্যান লাইসেন্স বাবত টাকা আদায়ের বই নিজের কাছে রেখে টাকা আদায় করতেন। পরবর্তিতে মুড়ি কপি অনুযায়ী যে টাকা দিতেন আমি তা ব্যাংকে জমা দিতাম। তিনি যে লাইসেন্সের গ্রাহক কপিতে অতিরিক্ত টাকা নিয়ে মুড়ি কপিতে কম লিখতেন তা আমার জানা ছিল না। সরকারী প্রকল্প বাস্তবায়নে বিধিমোতাবেক সভা গুলো হয়নি এটা সত্য।

তদন্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় অফিসার হিমাংসু বনিক জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনাস্থা প্রস্তাবের আবেদনের অভিযোগ গুলির কয়েকটি অভিযোগ তদন্তের জন্য আমাকে মনোনীত করেন। আমি আগষ্ট তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থ গ্রহনের সুপারিশ করি

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: এন আর