বিধান কুমার বিশ্বাস। রাজবাড়ী জেলা প্রতিনিধি।
রাজবাড়ী জেলার কালুখালি উপজেলার মাছবাড়ি ইউনিয়নের বেতবাড়িয়া গ্রামের আলোচিত এ বৎসরের ১৫ ই আগষ্টের বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান রবিউল বিশ্বাস হত্য মামলার আসামি ও আসামিদের সহোযোগিরা মামলা উঠানোর পায়তারা কোরছে ও হুমকি প্রদান করছে আসামিরা ও তাদের সহোযগিরা। ২০ লক্ষ টাকার লোভ দেখিয়ে কাজ না হলে মামলা উঠানোর জন্য নানা প্রকার ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদর্শন করে যাচ্ছে বলে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন রবিউলের বড় বোন আমেনা বেগম।
রবিউলের বড় বোন আমেনা বেগম বলেন, আমার ভাইয়ের হত্যার পর আমরা মামলা মোকদ্দমা করি।ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি জিহাদুল কবির স্যার ঘটনা পরিদর্শন করার আগের থেকে এ প্রোযন্ত নানান ভাবে নানাজন হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।আমরা যাতে মামলা মকদ্দমা না করি ইউছুপ মেম্বারের নাম না দেই এর জন্য হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। ডিআইজি স্যার যাবার পর পুলিশ আমাদের থানায় নিয়ে যায়।থানায় যাবার পর থানা পুলিশ আমাদের কাছে না সুনে মামলা সাজায় এবংকি আমরা কার কার নাম দেওয়া হইছে বা ইউছুপ মেম্বারের নাম দেওয়া হইছে কিনা জানতে চাইলে তারা বলেন ইউছুপ মেম্বারের নাম দেওয়া যাবে না যার জন্য আমরা মামলার কাগজে সোই না দিয়ে চলে আসি।ডিআইজি স্যার আমাদের নিরাপত্তা দেওযার জন্য পুলিশ থাকার কথা বললেও সন্ধার পরে পুলিশ ছিলো না।কালুখালি ছাত্রলীগের সভাপতি সুমন সহ ছাত্রলীগের অনান্য লোক পাহারা দ্যায় কয়েক দিন।পুলিশ কেন ছিলো না? আমাদের বাড়ি ডিআইজি আইছে ছাত্রলীগের সুমন আছে, কি বলতে হবে সুমন সিখায়ে দ্যায়,২০ লক্ষ টাকার অফারে সুমন ও তৌহিদ,পাহারায় সুমন,পুলিশের সাথে সব বিষয়ে সুমন কথা বলবে,ডিআইজি স্যার আসারপর মাম পানির বোতল নিয়ে পানি খাওয়ানোর পর চোকটিভি দ্যায় সুমন,ডিআইজি আসার আগে কি কথা বোলতে হবে সিখায়ে দ্যায় সুমন,তিন সদস্য বিষিষ্ট তদন্ত কমিটির তদন্ত কাগজে সোই করাবে বাদির সেখানেও সুমন,সাংবাদিকদের বলে যার যার স্থান ঠিক রেখে সবাই চলি এখানেও সুমন তাহলে সুমনের এতো মাথাব্যাথা কেন।ভাই হারিয়েছি আমরা যন্তনা আমাদের আর সব বিষয়ে সুমন? সুমন তৌহিদ আমাদের পক্ষে কাজ করার মানষিকতা দেখিয়ে অন্যদের দালালি করছে। তা না হলে কেন বলে যা হবার হয়ে গেছে, মামলা মোকদ্দমা করে তো আর তোমাদের ভাই কে খুজে পাবা না বরংচ ২০ লক্ষ টাকা দেই একাউন্টে রেখে লাভের টাকা ১৫ পাও ২০ পাও তা দিয়ে মেয়ে ৩ টা মানুষ করো ও সুখে থাকো।তা হলে সুমন আমাদের সরল সোজা পেয়ে বোকা বানাতে চায় নাকি?যদি তাই হয় তাহলে সুমনের বিচার হওয়ার দরকার।
অন্যদিকে হাবিল মেম্বার আমার ভাই রবিউল বিশ্বাস এর ভাইরা তবুও সে বিপক্ষের লোকের কথা বলে। সে আমাদের বলে ইউছুপ মেম্বারের নাম তোমাদের বলার দরকার কি। গ্রেফতার কৃত আসামিদের মুখের থেকে ইউছুপ মেম্বারের নাম আসুক।আবার আমরা যত বার মানববন্ধন করতে গেছি ততবারই গ্রামের থেকে কোন লোক আমাদের সাথে যেতে দ্যায় নাই।
আবার আসামিরা নাকি জেলে থেকেই হুমকি দিচ্ছে বেরোনোর পর আমাদের দেখে নিবে। আমাদের খুন করে ফেলবে।কিছু কিছু সময় অন্যান্য লোক জন এসে হুমকি দ্যায় মামলা উঠায়ে নেবার জন্য। আমরা তাহলে কি করবো আমরা কি আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার পাবো না? নাকি আমদের মত আরো বোনের তার ভাই কে হারাতে হবে ব’লে কান্নায় ভেঙ্গে পরেন রবিউল বিশ্বাস এর বড়ো বোন আমেনা বেগম।
Leave a Reply