1. sylhetmohanagarbarta@gmail.com : সিলেট মহানগর বার্তা :
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
প্রধান খবর:
মানবিক সাহায্যের আবেদন বাঁচতে চায় ৮ বছর বয়সী শিশু রিয়া মনি সাংবাদিক গোলজারের মায়ের ইন্তেকাল, দাফন সম্পন্ন,আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া কবি মুহিত চৌধুরীর জন্মদিন আজ ওসমানী হাসপাতালের কর্মচারীরা ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি সাংবাদিক তাওহীদকে প্রাণনাশের হুমকিতে অনলাইন প্রেসক্লাবের উদ্বেগ সিলেটে সাংবাদিক তাওহীদুল ইসলামকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি লিডিং ইউনিভার্সিটি থেকে পেশাগত অসদাচরণের দায়ে স্থপতি রাজন দাস চাকুরিচ্যুত নবগঠিত ২৮, ২৯, ৩০,৪০, ৪১ ও ৪২ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কের নাম ঘোষণা গোলাপগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন মেলার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান গেয়ে মাতিয়েছেন হিল্লোল শর্মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা’র ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কর্মসূচী

“”ফরিদপুর মধুখালী ভুমি অফিসে জমি মিউট্যিশনে চলছে ঘুষ বানিজ্য””

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২০
  • ৫১১ বার পড়া হয়েছে

মোঃসাদ্দাম হোসাইন সোহান ,ফরিদপুর ঃ ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানা ভূমি অফিসে জমি মিউট্যিশনে চলছে ঘুষ বানিজ্য। জমি মিউটিশন এর সরকারি ফি ১১৭০ টাকা হলেও এর সাথে আরও ৫০০০ টাকা বেশি নিচ্ছে মধুখালি ভূমি অফিসের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক অজিত কুমার হালদার ।
বাড়তি টাকা ঘুষ দিতে হচ্ছে মধুখালী থানার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষকে।
সরেজমিনে একটি জমি মিউট্যিশনের জন্য সাংবাদিকরা গ্রাহক সেজে অফিসে গেলে কথা হয় মধুখালি ভূমি অফিসের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক অজিত কুমার হালদারের সাথে। তিনি জমির কাগজপত্র দেখে বলেন, কাগজপত্রের সাথে প্রথমে দিতে হবে নগদ ৫০০০ টাকা এবং পরে দিতে হবে আরও ১১৭০ টাকা। তাহলে আপনার জমির মিউট্যিশন হয়ে যাবে।সে সময় অজিত কুমার হালদারকে প্রশ্ন করা হয় ৫০০০ টাকা আগে কেন? উত্তরে তিনি বলেন এটা অফিস খরচ।আর ১১৭০ টাকা হলো সরকারী খরচ। বিষয়টি নিয়ে যদি কম কিছু টাকা রাখা যায় সে বিষয়ে এসিল্যান্ড এর সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি বলেন স্যার এসব বিসয় নিয়ে কথা বলবে না। আমিই সব কাজ করি।
পরবর্তীতে সাংবাদিকরা ঘুষ বানিজ্যের প্রমান হাতে নিয়ে অজিত কুমার হালদারের সাথে ঘুষ কেন নিচ্ছেন বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি অস্বীকার করেন।
মধুখালি ভূমি অফিসের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক অজিত কুমার হালদারের জমি মিউট্যিশনে বাড়তি টাকা ঘুষ চাওয়ার বিষয়ে এসিল্যান্ড তানিয়া তাবাসসুম এর সাথে কথা বলতে তার অফিসে কয়েক ঘন্টা বসে থেকেও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয় নাই তিনি অফিসে না আসায়। তার মোবাইলে বেশ কয়েকবার ফোন করলেও তিনি মোবাইল রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হলো না।
এ বিষয়ে মধুখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মোস্তফা মনোয়ার এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, এমন ঘটনার বিষয়ে আমার জানা নেই। আপনারা লিখিত অভিযোগ দেন আমি ঘটনাটি তদন্ত করে দেখবো।
এ বিষয়ে স্থানীয় অনেকেই সাংবাদিকদের জানালেন মধুখালি ভূমি অফিসের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক অজিত কুমার হালদারের জমি মিউট্যিশনে বাড়তি টাকা ঘুষ নেয় নিয়মিত। কাউকেই ছাড় দেন না। সরকারী ফি বাদে বাড়তি ৫০০০ টাকা ঘুষ নেওয়াটা ওপেন সিক্রেট।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: এন আর