1. sylhetmohanagarbarta@gmail.com : সিলেট মহানগর বার্তা :
সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
প্রধান খবর:
মানবিক সাহায্যের আবেদন বাঁচতে চায় ৮ বছর বয়সী শিশু রিয়া মনি সাংবাদিক গোলজারের মায়ের ইন্তেকাল, দাফন সম্পন্ন,আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া কবি মুহিত চৌধুরীর জন্মদিন আজ ওসমানী হাসপাতালের কর্মচারীরা ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি সাংবাদিক তাওহীদকে প্রাণনাশের হুমকিতে অনলাইন প্রেসক্লাবের উদ্বেগ সিলেটে সাংবাদিক তাওহীদুল ইসলামকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি লিডিং ইউনিভার্সিটি থেকে পেশাগত অসদাচরণের দায়ে স্থপতি রাজন দাস চাকুরিচ্যুত নবগঠিত ২৮, ২৯, ৩০,৪০, ৪১ ও ৪২ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কের নাম ঘোষণা গোলাপগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন মেলার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান গেয়ে মাতিয়েছেন হিল্লোল শর্মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা’র ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কর্মসূচী

ফরিদপুরে মানি লন্ডারিং মামলায় দুই চেয়ারম্যান জেল হাজতে

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২১
  • ১৬২ বার পড়া হয়েছে

জেলা প্রতিনিধি, ফরিদপুর

ফরিদপুরের আলোচিত দুই ভাই শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও ফরিদপুর প্রেসক্লাবের বহিস্কৃত সাবেক সভপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেলের বিরুদ্ধে সিআইডির দায়ের করা মানি লন্ডারিং মামলায় ফরিদপুর সদরের দুই ইউপি চেয়ারম্যানকে জেল হাজতে পাঠিয়েছেন আদালত।
৯ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন দায়রা জজ আদালতের জ্যেষ্ঠ জজ ইমরুল কায়েশ এ আদেশ দেন। আদেশের পর তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
ওই দুই ইউপি চেয়ারম্যান হলেন ফরিদপুর সদর উপজেলার ঈশান গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদর যুবলীগের সদস্য শহীদুল ইসলাম মজনু (৪৭) এবং সদরের কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জেলা শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পদক ফকির মোঃ বেলায়েত হোসেন (৪৬)।
আদালত সুত্রে জানা যায়, বরকত ও রুবেলের বিরুদ্ধে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এর দায়ের করা দুই হাজার কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলা হয় ঢাকার কাফরুল থানায়। ওই মামলায় গ্রেপ্তার হন বরকত ও রুবেল।
গ্রেপ্তারের পর তাদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে শহীদুল ইসলাম ও ফকির বেলায়েতের নাম আসে আশ্রয় প্রশ্রয়দাতা ও তাদের সহযোগী হিসেবে। এ খবর জানার পর ওই দুই ইউপি চেয়ারম্যান আত্মগোপন করেন। পরে তারা হাইকোর্ট থেকে চার সপ্তাহের জন্য অন্তবর্তিকালীন জামিন নেন।
জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর হাইকোর্টে তাদের নিম্ন আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। জামিন শেষে তারা ঢাকা মেট্রোপলিটন দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালত ১৯ জানুয়ারি জামিন শুনানির দিন ধার্য করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মানি লন্ডারিং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির সহকারি পুলিশ সুপার উত্তম বিশ্বাস জানান, মঙ্গলবার বরকত-রুবেলের সহযোগী ওই দুই ইউপি চেয়ারম্যানের জামিন শুনানী হয়।
এতে রাষ্ট্রপক্ষে সহকারি প্রসিকিউশন মোঃ ফরিদ আহমেদ এবং অতিরিক্ত পিপি তাপস কুমার পাল এবং আসামী পক্ষে আইনজীবী শাহ আলম ও মোঃ বাহার সওয়াল জবাব করেন।
দুই পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নাকচ করে দিয়ে শহীদুল ও বেলায়েতকে জেল হাজতে প্রেরণের আদেশ দেন

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: এন আর