সিলেটে এয়ারপোর্ট থানাধীন সাহেব বাজার এলাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে হামলা চালায় বিবাদীরা।
বাদীর অভিযোগ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানাযায়
দীর্ঘদিন যাবত জমি জমার বিরুদ্ধের জের ধরে ১৬ই জুন শুক্রবার অনুমানিক রাত ৮ঃ০০ ঘটিকার সময় সাহেব বাজার সামী কমপ্লেক্সের সামনে হামলার শিকার হন ফয়সল উদ্দিন।
সিলেট থেকে সিএনজি থেকে নামার পরেই আগে থেকেই উৎপেতে থাকা বড়বন্দ গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাকের পুত্র ছয়ফুল,ফয়জুল মৃত আব্দুর ওহাবের পুুত্র মহিবুর রহমান অরফে ময়বুল,মৃত জুনু মিয়ার পুত্র আব্দুল মালিক ও রামপুর গ্রামের মৃত সোনাফর আলীর পুত্র জামিল আহমদ জামিল সহ অজ্ঞাতনামা ২/৩ ব্যাক্তি দেশীয় অস্ত্র সজিত হয়ে সামী কমপ্লেক্সের সামনে প্রাণ মারার জন্য হামলায় চালায়। হামলাকারীদের এলোপাথারি ভাবে আঘাত করলে ফয়সল উদ্দিনের বাম বাহুতে ও কাদে পেটে ও শরীরের বিভিন্ন জাগায় রামদা ও ছুরির, রডে আঘাত রয়েছে, এসময় ফয়েজ উদ্দিন আত্মচিৎকারে আশেপাশের লোকজন এসে ফয়সল উদ্দিনকে উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়। বর্তমানে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তি রয়েছে তার শরীরের বিভিন্ন জাগায় ১৫/১৬ টি সেলাই।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানাযায় দীর্ঘ দিন ধরে জমিজামা নিয়ে বিরুধ চলে আসছে তাদের মাঝে।
আহত ফয়সাল উদ্দিনের পিত আক্রাম উদ্দিন বলেন , আমার ছোট ভাই নিজাম উদ্দনকে আসামীরা হত্যা করে ২০২২ ইং যাহার মামলা নং এয়ারপোর্টে জিআরও ৯৯/ ২০২২ এর পরে থেকেই বিভিন্ন সময়ে আসামীরা জামিনে বের হয়ে এসে আমার পরিবার কে বিভিন্নভাবে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে আসছে বাসর সমনে গিয়ে অশ্লীন ও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং আমার ক্রয়কৃত জমিতে ও বাড়ির রাস্তয় বিবাদিরা বেড়া দিয়ে দেয়। যাহার মামলা নং এয়ারপোর্টে থানা জি আরও ১১৮/২০২৩ ইং মামলা করি। বিবাদীরা দাঙ্গাবাজ ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক হওয়াতে এলাকায় লোক জন তাদের বিরুদ্ধে মুখ খোলতে বা স্বাক্ষী দিতে ভয়পায়, আমরা নিরীহ প্রকৃতি লোক বর্তমানে আমার পরিবার নিয়ে পত্তাহীনতায় ভোগতেছি।
এ ব্যাপারে এয়ারপোর্ট থানা অফিসার ইনচার্জ, মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন, উক্ত ঘটনার একটি অভিযোগ পেয়েছি।
Leave a Reply