আবু ইউসুফ বিশেষ প্রতিনিধিঃ পাবনা
পাবনা জেলা পুলিশ সুপার মোঃ মহিবুল ইসলাম খান কে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি অতি দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।ভাসুর কতৃক ধর্ষণের শিকার হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন মোছাঃ রত্না খাতুন (১৮)পিতাঃ মোঃআবু হানিফ গ্রাম কুমারগাড়ী ইউনিয়ন মাঝপাড়া উপজেলা আটঘরিয়া জেলা পাবনা। ঘটনার ব্যাপারে আটঘরিয়া থানার তর্দন্তকারি এস আই মোঃ তোজাম্মের হকের কাছে মোবাইল ফোনে চানতে চাইলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।
এবং বলেন আসামি ভাসুর রঞ্জু মোল্লা পিতাঃ বিল্লা গ্রামঃ কুমারগাড়ী(দূর্গাপুর) উপজেলা আটঘরিয়া। এই ভাসুর সর্বশেষ তার ছোট ভাই ট্রাকের ট্রাইভার রাতে বাড়ি না থাকায় উক্ত ভাসুর মেয়েটির ঘরে চুপিচাপি খাটের নিচে উৎপেতে থাকে মেয়ে সকল কাজ শেষ করে যখন দরজা বন্ধ করে শুয়ে পড়েন ঠিক তখনই রঞ্জু খাটের নিছ থেকে বেরিয়ে মেয়েটির মুখ হাতপা বেঁধে নিয়ে ক্ষণেক্ষণে ধর্ষণ করেন।
পরে সকালে সে বাবার বাড়ি এসে বাবা কে সকল কথা বলে লজ্জায় অভিমানে সকলের অগচরে বিষ পান করে বিষ পান করে ঝটপট করতে থাকলে (২৫) ডিসেম্বর (২০২০) অতিদ্রুত তাকে পাবনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় গত কয়এক দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে গতরার(৩) জানুয়ারি রাত্রী(১১) টায়) না ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন মোছাঃ রত্না খাতুন।
তদন্ত কারি দারোগা আরো জানান আমরা আসামি রজ্জু কে গ্রেপ্তার করে কারাগারে প্রেরণ করেছি তদন্ত কারি এসআই তোজাম্মেল হক বলেন ধর্ষকের কোন ক্ষমা নাই এই ধরনের ধর্ষণের ঘটনা কে আমি ধিক্কার জানাই দৈনিক বাংলাদেশ ৭১ সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক আবু ইউসুফ এর পক্ষ থেকে অতিদ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি পাবনা জেলা নতুন পুলিশ সুপার মোঃ মহিবুল ইসলাম খান কে এই ধর্ষকের মৃত্যুদন্ড দাবি করছি।
Leave a Reply