মোঃ শালমান শাহ নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি
অনিয়ম এর বিরুদ্ধে দ্রুত প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হোক। তার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ এই ডাক্তার দীর্ঘদিন উপজেলা স্বাস্থ্য কপপ্লেক্স এ কর্মরত আছে। কর্তব্যরত অবস্থায় যখনি কোন রোগী সরকারি হাসপাতালে তাকে দেখানোর জন্য যায় সে সঙে সঙে রোগীকে বলে তার ব্যাক্তিগত চেম্বার হাসপাতালের একটু অদূরে ইয়াসমিন ডেন্টাল কেয়ারে যাওয়ার জন্য আর নিজের পায়দা লুঠানোর জন্য! প্রশ্ন ? হয়লো সে রাস্ট্রের কোষাগার থেকে বেতন নেয় সমস্ত সুযোগ সুবিধা নেয় আর বীপরিতে সাধারণ রোগীদের প্রতি রাস্ট্রের বরাদ্দের সেবাটুকু কোথায় ? হাসপাতালের ডিউটি চলাকালীন সময়ে ও সে তার ব্যক্তিগত ইয়াছমিন ডেন্টাল কেয়ারে রোগী দেখে। সে রোগী ও রোগীদের স্বজনদের সাথে তুচ্ছতা ও দাম্ভিকতা নিয়ে কথা বলে যা একজন ডাক্তার এর কাছ থেকে কোন রোগী ই আশা করে না। নিম্নে উল্লেখিত রোগী রাজিয়া খাতুন বয়স ৯০ বছর অসচ্ছল বিদবা ও নি:সন্তান গরিব এই মহিলা যখন সরকারি হাসপাতালে ডা: মোরশেদা ইয়াসমিন কে দেখাতে যায় সে এই বয়স্ক মহিলাকে তার ক্লিনিক এ যেতে বলে যাওয়ার পর ৩০০ টাকা ভিসিট নিয়ে কতগুলো ওষুধ লিখে দেয় তারপর বলে ৩ দিন পরে আবার আসার জন্য তার চেম্বারে। মহিলা আবার গেলো তার চেম্বারে এইবার শুধু লিখে দিলো এক্সরে করাতে হবে ফ্রি আবার ২০০ টাকা ! মহিলা ভিক্ষার সুরে বললো মা রে আমি গরবী মানুষ এই টাকাটা না দিলে হয়না। প্রতিউত্তরে এই কসাই ডাক্তার বলে ডাক্তারের কাছে কোন গরীব ধনী নেই সবাই সমান । মানবিকতা যদি আপনার লোপ পায় তাহলে ডাক্তারি নামের এই মহান পেশা আপনি ছেড়ে দিয়ে কসাই পেশায় নাম লিখান। দেশে তরুণ মেধাবী ও মানবিক ডাক্তার এর অভাব নেই তাদের সুযোগ দিন । ডা: সাবরিনা মার্কা ডাক্তার এই রাস্ট্রের দরকার নেই
নসিকতা বলিছিলেন…
“ডাক্তার সে তো মানুষ নই
মানুষের চোখে সে তো ভগবান
কসাই আর ডাক্তার একি তো নই
কিন্তু দুটোই আজ প্রফেশান
কসাই জবাই করে প্রকাশ্যে দিবালোকে
ওদের আছে ক্লিনিক আর চেম্বার
ও ডাক্তার !”
নোয়াখালী সিভিলসার্জন ও উপজেলার স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ দ্রুত এই অমানবিক ডাক্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক । জনস্বার্থে : এই পোস্ট সবাই কে শেয়ার করার অনুরোদ রইলো
Leave a Reply