মোছাঃ জান্নাত জাহা স্টাফ রিপোর্টার নারায়ণগঞ্জ
ভয়ভীতি ও হত্যার হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয়। ঘটনার ৭দিন পর আজ রাতে দুই বোন সহ তার পরিবারের সদস্যরা থানায় এসে অভিযোগ দেয়।যার প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত আবু বক্করকে আটক করা হয়েছে। দুই কিশোরীর বাবা জানান,তিনি একটি ডেকোরেটরের দোকানে চাকরি করেন।তার এক মেয়ের বয়স ১২,অপরটির বয়স ১৫। মেয়ে ২ জনকে তিনি স্থানীয় হোসিয়ারীতে কাজে লাগিয়েছিলেন।নিয়মিত কাজে না যাওয়ায় তিনি ছোট মেয়েকে মারধর করার কারনে তার ২টি মেয়েই ভয়ে গত ৫ অক্টোবর আর কাজ থেকে সন্ধায় বাসায় না ফিরে এলাকায় ঘুরছিল। তিনি জানান, পরে তার মেয়েরা তাকে জানিয়েছে, উক্ত জাহাঙ্গীরের বাড়ির সামনে ঘোরাফেরা করার সময় বাড়ির কেয়ারটেকার আবু বক্কর মেয়ে২ টিকে ঘোরাফেরার কারনে জিগ্যেস করে এবং ফুসলিয়ে তার সাথে ঐ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষন করে। অনেক রাতে বাড়িতে ফিরে এলে মেয়েরা পরের দিন বিষয়টি খুলে বলে। সেরাতেই ৬ অক্টোবর সিদ্ধিরগন্জ থানায় গেলে সেখানকার পুলিশ সদস্যরা থানায় বড় অফিসার নেই বলে পরের দিন তাকে আসতে বলেন। পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে বাড়িওয়ালা জাহাঙ্গীরকে অবগত করে মিমাংসার জন্য চাপ দেয়। কিন্তুু বিষয়টি নিয়ে তালবাহানা এক পর্যায়ে সোমবার এলাকার বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশে খবর দেয়, এবং আবু বক্কর কে ধরতে যায়। অবস্থা বেগতিক দেখে বাড়িওয়ালা জাহাঙ্গীর তার কেয়ার টেকার আবু বক্কর কে ৪ তলায় একটি খালি ফ্লাটে লুকিয়ে রাখে,, পরে অনেক খুজা খুজির পর পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে, এ সময় বাড়িওয়ালা পালিয়ে যায়।
Leave a Reply