1. sylhetmohanagarbarta@gmail.com : সিলেট মহানগর বার্তা :
বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৭ অপরাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
প্রধান খবর:
মানবিক সাহায্যের আবেদন বাঁচতে চায় ৮ বছর বয়সী শিশু রিয়া মনি সাংবাদিক গোলজারের মায়ের ইন্তেকাল, দাফন সম্পন্ন,আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া কবি মুহিত চৌধুরীর জন্মদিন আজ ওসমানী হাসপাতালের কর্মচারীরা ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি সাংবাদিক তাওহীদকে প্রাণনাশের হুমকিতে অনলাইন প্রেসক্লাবের উদ্বেগ সিলেটে সাংবাদিক তাওহীদুল ইসলামকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি লিডিং ইউনিভার্সিটি থেকে পেশাগত অসদাচরণের দায়ে স্থপতি রাজন দাস চাকুরিচ্যুত নবগঠিত ২৮, ২৯, ৩০,৪০, ৪১ ও ৪২ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কের নাম ঘোষণা গোলাপগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন মেলার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান গেয়ে মাতিয়েছেন হিল্লোল শর্মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা’র ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কর্মসূচী

গুঠিয়া মসজিদ এশিয়ার অন্যতম বৃহত জামে মসজিসদ।

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর, ২০২০
  • ১৯৯ বার পড়া হয়েছে

মোঃ সিরাজুল হক রাজু স্টাফ রিপোর্টার।

বরিশালের উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়া ইউনিয়নের চাংগুরিয়া গ্রামে অবস্থিত গুঠিয়া মসজিদ এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম জামে মসজিদ। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে বরিশাল-বানারীপাড়া সড়কের পাশে ১৪ একর জমির ওপর বিশাল এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে। গুঠিয়া মসজিদ নামে পরিচিতি পেলেও এর নাম ‘বাইতুল আমান’।

২০০৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা দানবীর-খ্যাত এস সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টু তার নিজ গ্রাম চাংগুরিয়ায় গুঠিয়া বাইতুল আমান জামে মসজিদ এবং ঈদগাহ কমপ্লেক্সের নির্মাণ শুরু করেন। ২০০৬ সালে গুঠিয়া মসজিদ ও ঈদগাহ কমপ্লেক্সের নির্মাণ সম্পন্ন হয়।
গুঠিয়া মসজিদ কমপ্লেক্সের ভেতরে রয়েছে একটি মসজিদ, সুদৃশ্য মিনার, ৮টি গম্বুজ, ২০ হাজার লোকের ধারণক্ষমতার ঈদগাহ ময়দান, একটি ডাকবাংলো, এতিমখানা, গাড়ি পার্কিং, পুকুর, লেক এবং ফুল-ফলের বাগান। মসজিদটিতে একসঙ্গে প্রায় ১৫০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারে এবং মসজিদটির মিনারের উচ্চতা প্রায় ১৯৩ ফুট।

মসজিদটি নির্মাণব্যয় প্রায় ২১ কোটি টাকা। নির্মাণশৈলীতে ইউরোপ, এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের নামকরা মসজিদের ছাপ লক্ষ করা যায়। মসজিদটিতে উন্নতমানের কাচ, ফ্রেম এবং সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে।

মসজিদটির তত্ত্বাবধানে ৩০ জন কর্মচারী সর্বদা নিয়োজিত। এই মসজিদটিতে মহিলাদের পৃথক নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মসজিদ কমপ্লেক্সে কাবাশরিফ, জমজম কূপের পানি, আরাফার ময়দান, জাবালে রহমত, জাবালে নৃর, নবীজীর জন্মস্থান, মা হাওয়ার কবরস্থান, খলিফাদের কবরস্থান, অন্যান্ন বিখ্যাত মসজিদ এবং বিখ্যাত জায়গার মাটি সংরক্ষণ করা আছে, যা দর্শনার্থীরা দেখতে পারেন। অত্যাধুনিক নির্মাণশৈলীতে নির্মিত দৃষ্টিনন্দন এ মসজিদ দেখতে এবং নামাজ আদায় করতে প্রতিদিন হাজারো দর্শণার্থীর আগমন ঘটে। বিশেষ করে পবিত্র ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহায় এ মসজিদ প্রাঙ্গণে হাজারো দর্শনার্থী সমবেত হন

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: এন আর