মোঃ আল মামুন হাওলাদার স্টাফ রিপোর্টার:
পুলিশ নিয়ে অনেকের বিরূপ ধারণা থাকলেও পটুয়াখালী জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মুকিত হাসান খান সে ধারণা সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মুকিত হাসান খান একজন ব্যতিক্রমধর্মী পুলিশ অফিসার।
প্রতিনিয়ত তিনি সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। “পুলিশ জনগণের বন্ধু” তিনি এই বাক্যটির উৎকৃষ্ট নিদর্শন। তিনি অন্যতম একজন আদর্শ পুলিশ অফিসার যিনি তার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আধুনিকতা, প্রযুক্তি ও সততা দিয়ে অপরাধ দমন করার চেষ্টা করেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মুকিত হাসান খান পটুয়াখালী জেলার মানুষের চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। অধিকাংশ মানুষই তাকে গরিবের বন্ধু হিসাবে জানেন।
তিনি তাঁর সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও তার বিচক্ষণ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তার দায়িত্বরত এলাকা মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দখল বাজদের হাত থেকে মুক্ত করেছেন। তার চোখে ধনী-গরিব, রিক্সাচালক হতে সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। তিনি শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন পাশাপাশি অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে তিনি অবদান রেখেছেন।
জানা গেছে, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মুকিত হাসান খান পুলিশে যোগদানের পর থেকেই তিনি একে একে অপরাধ দমনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে থাকেন। তার সুনিপুণ দক্ষতার মাধ্যমে সুষ্ঠ তদন্তের ফলে দোষীরা খুব দ্রুতই আইনের আওতায় চলে আসে এবং তাদের শাস্তিও হয়।
তাঁর দায়িত্বরত এলাকার পটুয়াখালীর, লোকজন বলেন, তিনি একজন সৎ ও অন্যায়ের কাছে আপোষহীন পুলিশ অফিসার। তিনি আমাদের বন্ধু তার অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমাদের এলাকা মাদক, চাদাঁবাজ, দখলবাজ, মোবাইল উদ্ধার টাকাসহ , জঙ্গি, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী মুক্ত। তারা আরো বলেন, তাঁর মতো একজন সৎ, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে বজ্রকন্ঠী আওয়াজ তোলা পুলিশ অফিসার পেয়ে আমরা সত্যিই ধন্য।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মুকিত হাসান খান বলেন, বর্তমান সরকার গণমানুষের বন্ধু, সরকার আমাদের পাঠিয়েছেন মানুষের মুখেহাসি ফোটাতে, মানুষের সাথে মিলেমিশে তাদের সুখ দুঃখভাগাভাগি করে নিতে। আমরা মানুষের অতন্ত্র প্রহরী আমাদের কাজ হচ্ছে দেশকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, চাদাঁবাজ, ইভটিজার মুক্ত করেমানুষের মাঝে শান্তি ফিরিয়ে আনা।
আমার কাছে ধনী-গরিব, রিক্সাচালকসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। একজন নির্যাতিত মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হলো পুলিশ। আর আমরা যদি তাদের আশ্রয় এবং তাদের সমস্যা নিরসন না করি তাহলে কে করবে। “পুলিশ জনতার এবং জনতা পুলিশের” আমি এই স্লোগানকে সামনে রেখে এবং সাধারণ মানুষের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে মাদক, জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে এগিয়ে যাব।
তিনি আরো বলেন,
আমি একটি কথা বলবো জনগণের উদ্দেশ্যে-আপনারা পুলিশ কে নিজের বন্ধু ভাবুন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। পুলিশজনগণের শুধু বন্ধুই নয়, সেবকও। পুলিশ সব সময়ই জনগণের বন্ধুহিসেবে জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবে। জনগণের আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া পুলিশের পক্ষে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর সেবা দেয়া সম্ভব নয়। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত হাসান খান
সততা ও ন্যায়নিষ্ঠায় সমগ্র পটুয়াখালীবাসী, গর্ববোধ সততা ও ন্যায়নিষ্ঠায় মুগ্ধ, বাংলাদেশের প্রতিটা থানায় একজন করে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মুকিত হাসান খান মতো সৎ পুলিশ অফিসার থাকবেন সেদিনই বাংলাদেশ হয়ে উঠবে নিরাপদ, সুন্দর এবং শান্তিময় দেশ।
Leave a Reply