1. sylhetmohanagarbarta@gmail.com : সিলেট মহানগর বার্তা :
সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৪৭ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা:
জরুরী নিয়োগ চলছে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় প্রতিনিধি, জেলা,উপজেলা, স্টাফ রিপোর্টার, বিশেষ প্রতিনিধি, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, ক্যাম্পাস ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি বা সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
প্রধান খবর:
মানবিক সাহায্যের আবেদন বাঁচতে চায় ৮ বছর বয়সী শিশু রিয়া মনি সাংবাদিক গোলজারের মায়ের ইন্তেকাল, দাফন সম্পন্ন,আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া কবি মুহিত চৌধুরীর জন্মদিন আজ ওসমানী হাসপাতালের কর্মচারীরা ওয়ার্ড মাষ্টার রওশন হাবিব ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী আব্দুল জব্বারের হাতে জিম্মি সাংবাদিক তাওহীদকে প্রাণনাশের হুমকিতে অনলাইন প্রেসক্লাবের উদ্বেগ সিলেটে সাংবাদিক তাওহীদুল ইসলামকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি লিডিং ইউনিভার্সিটি থেকে পেশাগত অসদাচরণের দায়ে স্থপতি রাজন দাস চাকুরিচ্যুত নবগঠিত ২৮, ২৯, ৩০,৪০, ৪১ ও ৪২ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কের নাম ঘোষণা গোলাপগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন মেলার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান গেয়ে মাতিয়েছেন হিল্লোল শর্মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা’র ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কর্মসূচী

আলমডাঙ্গার খাসকররা অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পটি তুলে নেয়া হচ্ছে।

  • প্রকাশিত: শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩২৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি আলমডাঙ্গা মেহেরপুর

আলমডাঙ্গার খাসকররা অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পটি তুলে নেয়া হয়েছে। সাধারণ এলাকাবাসীর অবরোধ উপেক্ষা করে বুধবার দুপুরে ক্যাম্পের সব জিনিসসহ পুলিশ সদস্যদের উঠিয়ে নেয়া হয়। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে মতবিরোধের কারণে ক্যাম্পটি উঠিয়ে নেয়া হয় বলে গুঞ্জন উঠলেও পুলিশ তা অস্বীকার করেছে।

মঙ্গলবার রাত থেকে ক্যাম্পের পুলিশ সদস্যরা ক্যাম্প ছেড়ে চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে থাকেন। খবর শুনে বুধবার সকালে এলাকাবাসী প্রতিরোধ গড়ে তোলেন যাতে পুলিশ ক্যাম্পটি রাখা হয়। অবশেষে জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আসার পর ক্যাম্পটি তুলে নেয়া হয়। দীর্ঘ ৮ বছর পর ক্যাম্প তুলে নেয়ায় এলাকাবাসী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার খাসকররায় খুন, অপহরণ, চাঁদাবাজি, ডাকাতিসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। এ কারণে ২০১২ সালের গোড়ার দিকে ক্যাম্পটি খাসকররা ইউপি ভবনে স্থাপন করা হয়।

খাসকররা বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, মাসতিনেক আগে পুলিশ সদস্যরা ইউনিয়ন পরিষদের ছাদে রান্না করছিলেন। ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান রুন্নু তাদের ছাদে রান্না করতে বারণ করেন। এ নিয়ে পুলিশ সদস্য ও চেয়ারম্যানের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। বিষয়টি গড়ায় পুলিশ সুপার পর্যন্ত। ওই সময়ই পুলিশ ক্যাম্প তুলে নেয়ার জন্য আলোচনা চলছিল।

এ বিষয়ে খাসকররা বাজার কমিটির সভাপতি মিজানুর রহমান জানান, ক্যাম্পটি চলে যাওয়ায় আমরা খুব নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। বর্তমানে খাসকররা বাজারে ৩ শতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অগ্রণী ব্যাংকসহ ৫টি এজেন্ট ব্যাংক রয়েছে। এদিকে বুধবার সকালে ক্যাম্পটি তুলে নিতে চাইলে সকাল থেকে এলাকার নারী-পুরুষ রাস্তায় প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু বেলা ১টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবু রাসেল সেখানে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন এবং ক্যাম্প উঠিয়ে নিয়ে যান। তিনি বলেন, এটা ডিআইজি স্যারের নির্দেশ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: এন আর