বিশেষ প্রতিনিধি
টেকনাফের কিছু মানুষ বিশাল অংকের টাকার মালিক। কিন্তু এত টাকা দিয়ে তারা কি করবেন? তাই বানিয়েছেন রাজ প্রসাদের মতো বাড়ি। কারুকার্যের ধরনে বোঝা যায় এসব বাড়ির মালিকের টাকা আছে, রাখার জায়গা নাই।
মাদক ব্যবসার পূঁজি থেকে তৈরি করা বাড়িগুলো পুলিশের সিআইডি কর্তৃক রুজুকৃত মানি লন্ডারিং মামলার আলামত হিসেবে ক্রোক করা হয়েছে। এভাবেই চলছিল টেকনাফকে শুদ্ধ করার কাজ। কিন্তু এ কাজে সাময়িক ছেদ পড়ল সিনহা নিহতের ঘটনার পর।
ওসি প্রদীপ ও ইন্সপেক্টর লিয়াকতের খলনায়কত্বের আড়ালে উপচে পড়া দরদ নিয়ে এখন প্রকাশিত হচ্ছে একটার পর একটা মুখরোচক প্রতিবেদন। আর এসব প্রতিবেদনে এসব বাড়ির মালিকদের নিরীহ, নির্দোষ ও মজলুমরূপে তুলে ধরা হচ্ছে।
আদালতের নির্দেশে রক্ষাণাবেক্ষণের দায়িত্ব পেয়ে হেফাজতে নেয়া বাড়িগুলোকে পুলিশ কর্তৃক দখল করা হয়েছে বলে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে অনেক প্রতিবেদনে। খবরের কাটতির জন্য প্রচার মাধ্যমগুলো এখন আকাশেও কুসুম ফলাচ্ছে।এটা একজন মুদির দোকানদার এর বাড়ী,
অন্তত এক্ষেত্রে ইয়াবা রাজ্যের রাজা-বাদশারা অনেকটাই স্বার্থক। হয়তো কিছু দিনের মধ্যেই ফিরে পাবে তাদের হারানো সাম্রাজ্য।
Leave a Reply